আই পি ও, নস্ট্র এবং ভস্ট্র হিসাব ও অথরাইজড ক্যাপিটাল বলতে কি বুযেন - Banking Diploma Education

Breaking

Home Top Ad

Post Top Ad

Sunday, March 1, 2015

আই পি ও, নস্ট্র এবং ভস্ট্র হিসাব ও অথরাইজড ক্যাপিটাল বলতে কি বুযেন

১৯)  আই পি ওঃ একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী প্রথম পর্যায়ে উদ্যোত্তুাদের মূলধন দ্বারা শুরত করা হলেও মূলতঃ জনগণের কাছে শেয়ার বিত্রিু করে মূলধন সংগ্রহ করে। কোম্পানী প্রথম যে শেয়ার বিত্রিুর ব্যবসহা করে তাকে শেয়ার বিত্রিুর প্রাথমিক বা ভশভঢ়ভতর সয়থরভদ ষপপনক্ষভশফ (ঐঙঘ) বলে। পূর্ববর্তী যে সকল শেয়ার বিত্রিু করে তাকে শেয়ার বিত্রিু প্রসতাব বা পাবলিক অফারিং(পিও) বলে।
আই পি ও এর শুরততে কোম্পানী কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে।
ক)  কোম্পানীর পরিচালক মন্ডলী এ সম্পর্কিত সিদ্ধামত গ্রহণ করবে।
খ)   শেয়ার ইস্যুর ব্যাপারে সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এর নিকট রেজিস্ট্রেশন স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে।
গ)  সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন রেজিস্ট্রেশন স্টেটমেন্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে।
ঘ)  পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন কোম্পানীকে শেয়ার বিত্রিু করার প্রয়োজনীয় অনুমতি প্রদান করে।
ঙ)  অনুমতি লাভের পর কোম্পানী শেয়ার বিত্রিুর উদ্যোগ নেয় এবং সাধারণত বিনিয়োগ ব্যাংকের মাধ্যমে জনগণের নিকট শেয়ার বিত্রিুর উদ্দেশ্যে প্রসপেক্টাস প্রচার করে। উল্লিখিত কার্যাবলী সম্পাদনের পর কোম্পানী শেয়ার বিত্রুয়ের কাজ শুরত করে।

২০)  নস্ট্র এবং ভস্ট্র হিসাবঃ নস্ট্র এবং ভস্ট্র এ শব্দ দুটি ল্যাটিন শব্দ হতে গৃহীত হয়েছে। যার মূল অর্থ যথাত্রুমে আমাদের এবং আপনাদের। অর্থাৎ, নস্ট্র হিসাব আমাদের হিসাব এবং ভস্ট্র হিসাব অন্যদের হিসাব নির্দেশ করে। যেমন, বাংলাদেশের কোন ব্যাংক তার প্রতিনিধির নিকট যে হিসাব রক্ষা করে তাকে নস্ট্র হিসাব বলে। আবার বাংলাদেশের কোন ব্যাংকে বিদেশী ব্যাংক হিসাব রক্ষা করলে বাংলাদেশের ব্যাংক তাকে ভস্ট্র হিসাব বলে চিহিুত করবে। আমর্তজাতিক ক্ষেত্রে অর্থ পরিশোধ ও প্রাপ্তির ক্ষেত্রে উত্তু ব্যাংক হিসাব ব্যবহারের মাধ্যমে লেনদেন নিষ্পত্তি করা হয়।

২১)  অথরাইজড ক্যাপিটালএকটি কোম্পানী নিবন্ধন লাভের সময় মেমোরেন্ডাম অব এ্যাসোসিয়েশনে সর্বোচ্চ যে পরিমান শেয়ার মূলধন নির্ধারণ করে তাকে অনুমোদিত মূলধন বলে। অনুমোদিত মূলধনের অর্থ হচ্ছে কোম্পানী গঠনের জন্য উত্তু পরিমান মূলধন সংগ্রহের অনুমতি পাওয়া। উল্লেখ্য যে, কোম্পানী একবারে এই মূলধন সংগ্রহ করে না, বিভিন্ন সময়ে শেয়ার ছেড়ে ধাপে ধাপে তা সংগ্রহ করা হয়। অনুমোদিত মূলধনের আরেকটি বৈশিষ্ট্য এই যে, কোম্পানী সম্প্রসারণের প্রয়োজনে এটি বাড়ানো যায়। তবে তার জন্যে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট বিশেষ অনুমতি নিতে হয়। অনুমোদিত মূলধনকে নামিক মূলধন নামে অভিহিত করা হয়।

No comments:

Post a Comment

Post Bottom Ad