৩। হিসাববিজ্ঞান কীভাবে
প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালনায় সাহায্য করে?
একটি প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ ও
পরিচালনায় হিসাববিজ্ঞানের ভুমিকাসমূহ নিচে আলোচনা করা হলোঃ
(১) আর্থিক লেনদেন সংঘটিত হওয়ার
সাথে সাথে লিপিবদ্ধ করা হয়, ফলে ১০০% আর্থিক
নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়।
(২) খতিয়ান তৈরির মাধ্যমে খাতওয়ারী
হিসাবের মোট পরিমাণ জানা যায়। ফলে হিসাবকাল শেষে প্রকৃত খরচের সাথে বাজেটের তুলনা
করে খরচ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
(৩) রেওয়ামিল প্রস্তুতের মাধ্যমে
হিসাবের গাণিতিক শুদ্ধতা যাচাই করা যায়। ফলে সহজেই ভুল-ত্র“টি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
(৪) সমন্বয় দাখিলার মধ্যে বাদ পড়া
হিসাবসমূহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে আর্থিক ফলাফল সঠিকভাবে নির্ণয় করা যায়, যা বিশ্লেষণ করে ব্যবস্থাপনার দক্ষতা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
(৫) Balance Sheet-এর মাধ্যমে কারবারের দায় এবং সম্পত্তি সঠিক ও যথাযথভাবে মূল্যায়িত হয়। ফলে
দায় ও সম্পত্তি নিয়ন্ত্রিত হয়।
No comments:
Post a Comment